Lasciati guidare dal Caso con Plinko soldi veri di BGaming, l'esperienza di gioco che sfida la gravità con un ritorno al giocatore del 99% e moltiplicatori fino a x1000, dove ogni palla diventa un'opportunità di vincita se sai bilanciare rischio e ricompensa.

আগের সংবাদ

নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে পাশাপাশি মোট ১৪টি স্থানে পূজা উদযাপিত

পরের সংবাদ

মণিরামপুরে মাদক কারবারিকে ধরতে গিয়ে হামলার শিকার মাদক নিয়ন্ত্রণের ৩ সদস্য

প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ৩, ২০২৫ , ৬:৫০ অপরাহ্ণ আপডেট: ফেব্রুয়ারি ৩, ২০২৫ , ৬:৫০ অপরাহ্ণ

মণিরামপুরে মাদক কারবারিকে ধরতে গিয়ে স্থানীয়দের হামলায় যশোর মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর যশোরের ৩ সদস্য আহত হয়েছেন। সোমবার দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার আগরহাটি এলাকায় একটি ইটভাটা চত্বরে এ ঘটনা ঘটে।

আহত ৩ জন হলেন, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের যশোরের সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মামুন শাকী, এএসআই শরিফ মাহমুদ ও সিপাহী তহিদুল ইসলাম। আহতরা মনিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন।

স্থানীয় একটি সূত্রে জানা গেছে, দুপুরে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের একটি দল আগরহাটি ইটভাটা এলাকায় অভিযানে যায়। তখন স্থানীয়রা তাদের উপর হামলা করে তিনজনকে মারপিট করে। পরে নিজেদের গাড়ি ফেলে পালিয়ে আসেন মাদক নিয়ন্ত্রণের দল।

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর যশোরের উপপরিদর্শক (এসআই) শেখ আবুল কাশেম বলেন, গোপন সূত্রে খবর পেয়ে দুপুরে আমরা আগরহাটি গ্রামে ইটভাটা চত্বরে রুস্তম নামে এক মাদক কারবারিকে ধরতে যাই। সেখানে একটি ঘরে কিছু লোক তাস খেলছিলেন। সোর্সের ভুলের কারণে আমরা সঠিক ব্যক্তিকে নির্বাচন করতে পারিনি। এসময় স্থানীয় লোকজনের সাথে আমাদের ধস্তাধস্তি হয়েছে।

তবে নিজেদের তিনজন আহত হওয়ার বিষয়টি এই কর্মকর্তা স্বীকার করেননি।

শেখ আবুল কাশেম বলেন, এই ঘটনায় আমরা আইনি প্রক্রিয়ায় যাচ্ছি না। আমরা মাদক কারবারি রুস্তমকে ধরতে অভিযান অব্যাহত রাখব।

শেখ আবুল কাশেম আরও বলেন, পৃথক অভিযানে আমরা আজ সুন্দলপুর এলাকার নজরুল ইসলামকে (৫০) গাঁজাসহ আটক করেছি। পরে সহকারী কমিশনার (ভূমি) নিয়াজ মাখদুম আদালত পরিচালনা করে নজরুলকে ১০ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ৫০০ টাকা অর্থদণ্ড দিয়েছেন।

মণিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের ইনচার্জ আলেক উদ্দিন বলেন, তিন ব্যক্তি আহত হয়ে জরুরি বিভাগে এসে নিজেদের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সদস্য পরিচয় দেন। আমরা তিন জনের নাম খাতায় লিখে তাঁদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়েছি।

মণিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত ককর্মকর্তা নূর মোহাম্মদ গাজী বলেন, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অভিযানের দলের থেকে অপরাধীদের সংখ্যা বেশি ছিল। অভিযানের সময় অপরাধীরা এদের ধাক্কা দিয়ে পালিয়ে গেছে। তখন এরা পড়ে গিয়ে বিভিন্ন জায়গায় ছিড়েছুটে গেছে।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, রূপান্তর প্রতিদিন এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়