প্রকাশিত: জানুয়ারি ১০, ২০২৫ , ৮:৫৮ অপরাহ্ণ আপডেট: জানুয়ারি ১০, ২০২৫ , ৮:৫৮ অপরাহ্ণ
যশোরে টঙ্গীর ইজতেমা মাঠে ২০১৮ ও ২০২৪ সালে রাতের আধারে ঘুমন্ত তাবলিগ জামাতের সাথীদের হামলা, হত্যাকাণ্ড ও সন্ত্রাসী কার্যক্রমের প্রতিবাদে তাবলিগ জামাতের সাদপন্থি গ্রুপকে নিষিদ্ধের দাবি জানিয়েছে তাবলিগ জামাতের শুরায়ে নেজাম (যোবায়েরপন্থি) গ্রুপ।
শুক্রবার জুম্মার নামাজের পর শহরের দড়াটানা ভৈরব চত্ত্বরে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের পর বিশাল বিক্ষোভ মিছিল করেন ধর্মপ্রাণ সাধারণ মুসল্লিরা।
বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তারা বলেন, টঙ্গীর ময়দানে হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের জামিন বাতিল করে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তার করতে হবে। অন্যথায় আলেম ওলামারা যদি কোনো কর্মসূচি নেয় সেখানে কোনো পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে এর দায় সরকারকে নিতে হবে। সারাদেশে সব মসজিদে তাবলিগের আলেম ওলামারা থাকবে। পথভ্রষ্ট ও খুনি সাদপন্থিদের দেশের কোনো মসজিদে জায়গা দেওয়া হবে না। ফ্যাসিবাদ সরকার তাবলিগ জামাতের মধ্যে বিভক্তি সৃষ্টি করে গেছে। তারা কাকরাইল মসজিদ ও টঙ্গীর ইজতেমা ময়দানও ভাগ করে গেছে। ফ্যাসিবাদ আলেমদের মধ্যে বিভক্তি সৃষ্টি করে ফায়দা নেয়ার চেষ্টা করেছে। ফ্যাসিবাদ চলে গেলেও এখনও সচিবালয়সহ নানান জায়গায় ফ্যাসিবাদের দোসররা বসে আছে। তাদের কারণেই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের জামিন দেওয়া হয়েছে। খুনিদের দ্রুত গ্রেপ্তার করতে হবে।
সমাবেশে বক্তব্য রাখেন যশোর মার্কাসের শূরা সদস্য মশিয়ার রহমান, মুফতি উমায়ের কাশেমি, যশোর কওমি মাদ্রাসা শিক্ষক সমিতির সভাপতি মাওলানা আব্দুল হান্নান, সাধারণ সম্পাদক মাওলানা বেলায়েত হোসেন, মাওলানা উবাইদুল্লাহ শাকি, মাওলানা আবু হুরাইয়া, মাওলানা আবু জার ও লোকমান হোসেন।
শেয়ার করুন
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, রূপান্তর প্রতিদিন এর দায়ভার নেবে না।
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, রূপান্তর প্রতিদিন এর দায়ভার নেবে না।