ঋণের সুদহার মাত্রই বাজারভিত্তিক করা হয়েছে। অর্থনীতিতে যে সমস্যা চলছে, তা কাটাতে এর বিকল্প ছিল না। সুদহার আগেই সাড়ে ১৩ শতাংশে উঠেছিল, এখন ১৫ শতাংশ পর্যন্ত সুদ নিচ্ছে কোনো কোনো ব্যাংক। তবে আমরা এখনো ঋণের সুদ সাড়ে ১৩ শতাংশের মধ্যেই রেখেছি। এর চেয়ে ১ শতাংশ কম বা বেশি হতে পারে।
বাংলাদেশ ব্যাংক বলেছে, শিল্পের কাঁচামালের জন্য মেয়াদি ঋণ, কৃষি ও এসএমই খাতে সুদহার কমিয়ে রাখতে। তাহলে সুদহার বাড়লেও কোনো সমস্যা নেই। আসলে ঋণের সুদ বেশি হলেও শিল্পায়ন ও কর্মসংস্থানে কোনো সমস্যা হয় না। ২০১৮ সালে সুদ ১৮ শতাংশে উঠেছিল। তারপরও তখন ভালো শিল্পায়ন হয়েছিল।
চাহিদামতো অর্থায়ন করতে পারলেই উন্নয়ন হয়। আমাদের দেশটা আমদানিনির্ভর। রপ্তানির বড় অংশ পোশাক খাতে। এখন আমরা কৃষিপণ্য রপ্তানি করতে পারলে দেশ আরও এগিয়ে যাবে। এ জন্য কৃষিঋণ বাড়াতে হবে। আমরা এনজিওর মাধ্যমে কৃষিঋণ দিয়ে যাচ্ছি। এর মাধ্যমে ঋণ বিতরণ হচ্ছে, আদায়ও ভালো হচ্ছে।
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, রূপান্তর প্রতিদিন এর দায়ভার নেবে না।