Gouden Eieren & Hoge Winkansen – Begeleid je gevederde vriend veilig over de Chicken Road app en geniet van een uitbetalingspercentage van 98% en vier moeilijkheidsgraden op weg naar het Gouden Ei.

আগের সংবাদ

শনিবার যশোরের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না

পরের সংবাদ

ইবি ছাত্রশিবিরের নবীন বরণ উদ্বোধনে ছাত্র আন্দোলনে শহীদের পিতা

প্রকাশিত: নভেম্বর ২১, ২০২৪ , ৫:৫৮ অপরাহ্ণ আপডেট: নভেম্বর ২১, ২০২৪ , ৫:৫৮ অপরাহ্ণ

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের নবীন শিক্ষার্থীদের নিয়ে আয়োজিত শাখা ছাত্র শিবিরের নবীন বরণে উপস্থিত ছিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহীদের পিতা। কুষ্টিয়ায় পুলিশের গুলিতে শহীদ হওয়া আব্দুল্লাহ আল মোস্তাকিমের পিতা লোকমান হোসাইন এই অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন। বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১০টায় কুষ্টিয়া জেলার শিল্পকলা একাডেমির মিলনায়নে এটি অনুষ্ঠিত হয়।

সংগঠনটির ইবি শাখার সভাপতি এইচ এম আবু মুসার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সংগঠনটির কেন্দ্রীয় সভাপতি মঞ্জুরুল ইসলাম। এছাড়া অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন ইবি শিক্ষক সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও আল-হাদিস এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমান, সাদ্দাম হোসেন হলের প্রভোস্ট ও বায়েটোকনোলজি এন্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. আবুল কালাম আজাদ, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কুষ্টিয়া-যশোর শাখার টিম সদস্য ও কুষ্টিয়া জেলার সাবেক আমির অধ্যক্ষ এ কে এম আলী মহসিন, কেন্দ্রীয় শিক্ষা সম্পাদক সোহাইল, কুষ্টিয়া শহর শাখার সভাপতি সেলিম রেজা। ইবি শাখার সেক্রেটারি মাহমুদুল হাসানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সংগঠনটির অন্যান্য নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

স্বাগত বক্তব্যে নবীনদের স্বাগত জানিয়ে ইবি শাখার সভাপতি এইচ এম আবু মুসা বলেন, ইসলামী ছাত্রশিবির নানান চড়াই উৎরাই ও প্রতিকূলতা পাড়ি দিয়েছে। এই সংগঠন ছাত্র অঙ্গনে বিপ্লব সংগঠনে সমর্থ হয়েছে। বাংলাদেশে এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে সুস্থধারার রাজনীতি গঠন সহ বিভিন্ন আন্দোলনে সর্বোচ্চ ত্যাগ-তিতিক্ষা শিকার করেছে। এই ত্যাগ বৃথা যাবে না।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে কেন্দ্রীয় সভাপতি মঞ্জুরুল ইসলাম বলেন বলেন, চব্বিশের আন্দোলন প্রায় ২ হাজার শহীদ ও হাজারো ছাত্র-জনতার পঙ্গুত্ব বরণ ও আহত হওয়ার বিনিময়ে সফলতা এসেছে। এই সফতলার মূল স্পিরিট হলো বৈষম্যমুক্ত নতুন বাংলাদেশ ও স্বাধীনতা ভোগ করা। এই সফলতার জন্য প্রথম ত্যাগী আবু সাঈদ। আমরা সকলেই এই আন্দোলনের সামনে ছিলাম। শিবির মেধাবীদের সংগঠন। যে শিবির করবে সে সৎ, দক্ষ ও যোগ্য হবে। ছাত্রশিবির রাজনীতি চর্চা করে না, ছাত্রদের সাথে নিয়ে কাজ করতে চায়।

তিনি আরও বলেন, জাতির সামগ্রিক উন্নতিতে কোনো লিডারই কাজ করেনি। আমাদের দাস অনুদাস করে তোলা হয়েছে। এটা রাষ্ট্রের বড় একটা ত্রুটি। এই জায়গা থেকে বের হতে না পারায় যোগ্য নেতৃত্ব গড়ে ওঠেনি। এটা জাতির সবচেয়ে বড় সংকট। আর যে সৎ ছিল তাকেই হত্যা করা হয়েছে। তাই এখন নতুনদের এগিয়ে আসতে হবে। আমরা জাহেলিয়াত মুক্ত নতুন প্রজন্ম সৃষ্টি করতে চাই। জালিম সরকার হাসিনার পতনের মতো একই কায়দায় নতুন প্রজন্ম চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে জানে।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, রূপান্তর প্রতিদিন এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়