Print

Rupantor Protidin

নোবিপ্রবিতে বঙ্গবন্ধু’র জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উদযাপিত

প্রকাশিত হয়েছে: মার্চ ১৭, ২০২৪ , ৮:২২ অপরাহ্ণ | আপডেট: মার্চ ১৭, ২০২৪, ৮:২২ অপরাহ্ণ

Sheikh Kiron

আজ রবিবার (১৭ মার্চ ২০২৪) নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে যথাযোগ্য মর্যাদায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস-২০২৪ উদযাপিত হয়েছে। আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ দিদার-উল-আলম।

এদিন সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মাধ্যমে দিবসের কর্মসূচি শুরু হয়। কর্মসূচির মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা, জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ, আলোচনা সভা, শিশুদের চিত্রাঙ্কণ প্রতিযোগিতা ও দোয়া মাহফিল।

এদিন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ দিদার-উল-আলমের নেতৃত্বে আনন্দ শোভাযাত্রা প্রশাসনিক ভবনের সামনে থেকে শুরু হয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শেষ হয়। প্রথমে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ দিদার-উল-আলম। পরে বিভিন্ন ইনস্টিটিউট, ডিন অফিস, হল, বিভাগ, নোবিপ্রবি শিক্ষক সমিতি, অফিসার্স এসোসিয়েশন, কর্মচারীবৃন্দ এবং বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে জাতির পিতার ম্যুরালে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। এসময় সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ দিদার-উল-আলম বলেন, ‘আজ বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা, স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মদিন। আমরা প্রতি বছর জাতির পিতার জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস শ্রদ্ধার সঙ্গে পালন করি। বাংলাদেশ যতদিন থাকবে বঙ্গবন্ধুর নামও ততদিন থাকবে। বঙ্গবন্ধুর মতো নেতা পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল। বঙ্গবন্ধু স্কুলজীবন থেকেই স্বদেশ প্রেমে উদ্বুদ্ধ ছিলেন।

তিনি ১৯৪৭ এর আগে প্রথম কারাবরণ করেন ইংরেজদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে গিয়ে। বঙ্গবন্ধু বাংলার শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতিতে মিশে আছেন এবং চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন। আজকের এই দিনে জাতির পিতার প্রতি জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা। সেই সাথে ১৯৪৭ থেকে ১৯৭৫ পর্যন্ত সকল শহিদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।’

এদিন বাদ যোহর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে মিলাদ ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়। বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরিতে শিশুদের চিত্রাঙ্কণ প্রতিযোগিতার পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়।