ফসলের উৎপাদন বাড়াতে ও মাটির স্বাস্থ্যে ভারসাম্য আনতে “সুষম মাত্রায় সার প্রয়োগ” একটি আধুনিক ও কার্যকর কৃষি প্রযুক্তি। এ পদ্ধতিতে ফসলের প্রয়োজন অনুযায়ী জৈব সার এবং রাসায়নিক সার নির্দিষ্ট অনুপাতে প্রয়োগ করা হয়। এতে ব্যবহৃত হয় নাইট্রোজেন (N), ফসফরাস (P), পটাশিয়াম (K) সহ জিংক (Zn), বোরন (B), ম্যাগনেসিয়াম (Mg) এর মতো গৌণ পুষ্টি উপাদান।
মাটির গঠন ও উর্বরতা উন্নত করে
শিকড় মজবুত হয় এবং গাছ হয় সুস্থ ও সবল
ফলনের পরিমাণ বাড়ে এবং গুণগত মান উন্নত হয়
ফসলের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়
পোকামাকড় ও রোগের আক্রমণ কম হয়
পরবর্তী ফসলের জন্য মাটি অনুকূল থাকে
গাছ দুর্বল হয়ে যায়
ফলের গুণগত মান কমে যায়
মাটির পুষ্টি শক্তি হ্রাস পায়
রোগ ও পোকার আক্রমণ বেড়ে যায়
জৈব সার: ২-৩ টন
ইউরিয়া: ৭০–৮০ কেজি (২–৩ কিস্তিতে)
টিএসপি: ৪০–৫০ কেজি
এমওপি: ৩০–৪০ কেজি
জিংক: ৩ কেজি
বোরন: ২–৩ কেজি
ম্যাগনেসিয়াম: ৫–৬ কেজি
জিপসাম: ১৫–২০ কেজি