যশোরের কেশবপুর উপজেলায় নদীতে কচুরিপানা থাকায় বর্ষা মৌসুমে বন্যা প্লাবিত হাওয়ার আংশাকা। বন্যায় প্লাবিত থেকে সাময়িক রক্ষা পেতে নদী থেকে কচুরিপানা অপসারণ অতিব জুরুরি।
নদীতে কচুরিপানা থাকার কারনে পানি নিষ্কাশনে ব্যাহত হচ্ছে। একারণে তাৎক্ষণিক পানি নিষ্কাশনের জন্য কেশবপুরে স্বেচ্ছাসেবীদের উদ্যোগে হরিহর নদীর কচুরিপানা অপসারণ করা হচ্ছে। রোববার সকাল থেকে হরিহর নদীর কচুরিপানা অপসারণ কাজ শুরু করা হয়।বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের নেতা মিরাজ বিশ্বাস, হৃদয় ব্লাড ব্যাংকের এডমিন বাবু বিশ্বাস, প্রিয় কেশবপুরে এডমিনএনামুল, আশরাফুল,নয়ন, আলীম,ইকরামুল,সারাফাত হোসেন,মোহাম্মদ, সাদ। সার্বিক সহযোগিতা করেন বর্ণমালা একাত্তরের পরিচালক সাংবাদিক শফিকুল ইসলাম সুইট।বর্ণমালা একাত্তরের পরিচালক সাংবাদিক শফিকুল ইসলাম সুইট জানান, যশোর জেলা জেলার মধ্যবর্তী নদী।মনিরামপুর থেকে আসা,মধ্যকুল,হাবাসপোল, ভোগতী,আলতাপোল,বালিয়াডাঙ্গা,ব্রম্মকাঠি,রামচন্দ্রপুর,ব্যাসডাঙ্গা,সুজাপুর,কর্ন্দপপুর,রাজনগর বার্কাবরশী গ্রামের পানি হরিহর নদী দিয়ে পানি প্রবাহিত হয়।
এর আগে নদী খননের কাজ করা হলেও রাজনৈতিক দলের ক্ষমতাসীনরা ইচ্ছামত খননকাজ করে থাকে। খননের নামে শুধুই কোটি কোটি টাকা দুর্নীতি করা হয়।
তাতে ক্ষমতাসীনদের ভাগ্যের উন্নয়ন ঘটলেও জনগণের ভাগ্যের কোন উন্নয়ন ঘটেনি। অনেকর বাড়ী ও পৌর শহরের চারানি বাজার সহ ফসলের জমিতে পানি উঠে ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। একারণে সাময়িক পানি নিষ্কাশন করতে হলে আগে কচুরিপানা পরিষ্কার করতে হবে।তাহলে পানি দ্রুত নিষ্কাসন হবে।