জ্বালানি তেলের বিক্রয় কমিশন ৭ শতাংশ নির্ধারণসহ সাত দফা দাবিতে রোববার (২৫ মে) সকাল ৬টা থেকে দেশব্যাপী ধর্মঘটে নেমেছে বাংলাদেশ পেট্রোল পাম্প ও ট্যাংকলরি মালিক ঐক্য পরিষদ। এ কর্মসূচির অংশ হিসেবে দুপুর ২টা পর্যন্ত সব পেট্রোল পাম্প বন্ধ রাখা হয়েছে। একইসঙ্গে ডিপো থেকে তেল উত্তোলন ও পরিবহন কার্যক্রমও স্থগিত রয়েছে।
ধর্মঘটের কারণে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে যানবাহন চালক ও সাধারণ মানুষের মাঝে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। অনেক এলাকায় ইতোমধ্যেই যান চলাচলে বিঘ্ন ঘটতে শুরু করেছে বলে জানা গেছে।
এদিকে, চলমান সংকট মোকাবিলায় ধর্মঘট আহ্বানকারী সংগঠনের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি)। শনিবার বেলা ১১টার দিকে এই বৈঠক শুরু হয়। প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বৈঠক চলমান রয়েছে।
পেট্রোল পাম্প মালিকদের সাত দফা দাবির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে
পেট্রোল পাম্প ও ট্যাংকলরি মালিকদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে তাদের বিভিন্ন দাবি উপেক্ষিত থাকায় বাধ্য হয়েই এই ধর্মঘটের পথে হাঁটতে হয়েছে। তবে সরকারের পক্ষ থেকে সমস্যা সমাধানে আশ্বাস এলেও দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন সংগঠনের নেতারা। সংশ্লিষ্টরা আশা করছেন, চলমান আলোচনা ইতিবাচক ফল বয়ে আনবে এবং দ্রুতই ধর্মঘট প্রত্যাহার হবে।
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, রূপান্তর প্রতিদিন এর দায়ভার নেবে না।