যশোরে এ বছর ফিতরা নির্ধারণ করা হয়েছে ১০০ টাকা। বৃহস্পতিবার জেলা ইমাম পরিষদ যশোরের অস্থায়ী কার্যালয় বায়তুচ্ছালাম জামে মসজিদে অনুষ্ঠিত ফতোয়া বোর্ডের এক সভায় এই ফিতরা নির্ধারণ করা হয়। জেলা ইমাম পরিষদ যশোরের উপদেষ্টা ও যশোর জেলা ফতোয়া বোর্ডের সভাপতি মুফতি মুজিবুর রহমানের সভাপতিত্বে জেলা ইমাম পরিষদ যশোর ও যশোর জেলা ফতোয়া বোর্ডের যৌথ পরামর্শ সভায় আটা হিসেবে ১০০, যব হিসাবে ৪০০, খুরমা হিসেবে ১ হাজার ৬৫০, কিশমিশ হিসেবে ২ হাজার ১৫০ ও পনির হিসেবে দ২ হাজার ৯৭০ টাকা ফিতরা নির্ধারণ করা হয়েছে।
উল্লিখিত, ফিদয়াহ-এর সর্বনিম্ন পরিমাণ প্রতি রোজার পরিবর্তে কেবলমাত্র মা’জুর ব্যক্তি যে বার্ধক্য অথবা অসুস্থতার কারণে রোজা রাখতে পুরোপুরি অক্ষম এমনকি পরবর্তীতেও রোজা রাখার সক্ষমতা অর্জনের সম্ভাবনা নেয়, তার জন্য প্রযোজ্য। এক্ষেত্রে প্রতি রোজার জন্য ১০০ টাকা করে দান করতে হবে। যাকাতের নিসাব ধার্য করা হয়েছে ৯৫ হাজার টাকা।
৯৫ হাজার টাকা অথবা সমমূল্যের যাকাতযোগ্য সম্পদের মালিক হলে এবং এই সম্পদ এক বছরকাল স্থায়ী থাকলে তার জন্য যাকাত আদায় করা ফরয।
সভায় উপস্থিত ছিলেন, জেলা ইমাম পরিষদের সেক্রেটারি মাওলানা বেলায়েত হোসেন, মাওলানা আব্দুল মান্নান, মাওলানা রুহুল আমিন, মাওলানা হামিদুল ইসলাম, হাফেজ আব্দুল্লাহ, মুফতি সামসুর রহমান, মাওলানা নাজিরুদ্দীন, মাওলানা মাজহারুল ইসলাম, মুফতি হাফিজুর রহমান, মুফতি কামরুল আনওয়ার নাঈম, মুফতি আব্দুর রহীম, মুফতি আব্দুর রহমান এযাযী, মুফতি আমানুল্লাহ কাসেমী, মুফতি হাবিবুল্লাহ প্রমুখ।
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, রূপান্তর প্রতিদিন এর দায়ভার নেবে না।