প্রকাশিত: ডিসেম্বর ২৬, ২০২৪ , ৭:০৩ অপরাহ্ণ আপডেট: ডিসেম্বর ২৬, ২০২৪ , ৭:০৩ অপরাহ্ণ
শ্যামনগর পৌরসভায় অবস্থিত নকিপুর মাজাট গ্রামে কাটাখালের এর উপর দিয়ে অবৈধ বাঁধ। দিয়ে আটল পাটা দিয়ে মাছ চাষাবাদকারী দের থেকে দখল মুক্ত করে জনস্বার্থে উন্মুক্ত করার দাবিতে, নকিপুর মাজাট এলাকা বাসিদের পক্ষে।
নকিপুর মাজাট গ্রামের মোঃ জিয়াদ আলী সরদারের ছেলে, মোঃ সিরাজুল ইসলাম বাদী হয়ে ৫ জনকে, বিবাদী করে বৃহস্পতিবার ২৬ ডিসেম্বর, শ্যামনগর উপজেলা নিবার্হী অফিসার মোছাঃ রনী খাতুন বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে।
বিবাদীরা হলেন, একই এলাকা নকিপুর মাজাট আব্দুল মজিদ মাঝির ছেলে মোঃ মোশারাফ হোসেন মাঝি, মৃতু মনতেজ গাজীর ছেলে মোঃ সাজু গাজী, মোঃ বিল্লাল হোসেন, মৃতু মনতেজ গাজীর (ঘর জামাই)মোঃ ময়নুদ্দীন হোসেন, মৃতু ভাদ্র গাজীর ছেলে মোঃ গোলাম মোস্তফা। লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, বিবাদীগন বিগত ফ্যাসিট স্বৈরাশাসক জুলুমবাজ চাঁদাবাজি অর্থ বানিজ্যকারী, অপকর্মের হোতা দলীয় আওয়ামী লীগ সরকারের পুষ্ট ক্যাডার বাহিনী হিসাবে এলাকায় পরিচিত।
সাবেক এম, পি জগলুল হায়দারের শাসন আমলে ১৬টি বৎসর তাহারা এলাকায় বিভিন্ন কু- কর্মের জড়িত ও লিপ্ত থেকে, দখল দারিত্ব কার্যক্রম পরিচালনা করেছে। তারা একজোট হয়ে স্থানীয় নকিপুর মাজাট গ্রামে ও এলাকায় প্রতিটি স্তরে দখল দারিত্ব কায়েম করে। নকিপুর মাজাট কাটাখালে অবৈধ ভাবে গায়ের জোরে আধিপত্য বিস্তার করিয়া বাঁধ দিয়ে আটল পাটা দিয়ে মাছ চাষাবাদ করিতেছে।
যাহার কারনে এলাকার স্থানীয় জনসাধারণ কাটাখালটি ব্যবহার করতে পারে না। জনসাধারণ মাছ ধরতে পারে না। বিবাদীগন প্রভাব বিস্তার করে খালটি জনগনের ব্যবহার করতে দেয় না। সে কারনে জনস্বার্থে খালটি চিরস্থায়ী ভাবে উৎমুক্ত করা প্রয়োজন। নকিপুর মাজাট গ্রামে সরকারী কাটাখালটি জনস্বার্থে উৎমুক্ত করলে জনসাধারণ দারুন ভাবে উপকৃত হবে।
যেখানে নকিপুর মাজাট গ্রামে সরকারী কাটাখালটি অবৈধ দখলদার বিবাদীদের কবল থেকে উদ্ধার করে কাটাখালটি জনস্বার্থে চিরস্থায়ী ভাবে উৎমুক্ত করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছে এলাকাবাসি ।
শেয়ার করুন
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, রূপান্তর প্রতিদিন এর দায়ভার নেবে না।
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, রূপান্তর প্রতিদিন এর দায়ভার নেবে না।