আওয়ামীলীগের নেতা এখন রীতিমত ইউনিয়ন বিএনপির শীর্ষ পদে আশিন হয়েছেন। বিষয়টি নিয়ে রাজনৈতিক মহলে তীব্র ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে। চায়ের দোকানে আলাপচারিতায় সর্বত্র চলছে গুঞ্জন আর বইছে সমালোচনার ঝড়। দীর্ঘ ১৭ বছর বিএনপি কঠিন দুঃসময় পার করেছে।
সম্প্রতি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচার শেখ হাসিনার পতনের পর আওয়ামীলীগের দোসরদের দলে অনুপ্রবেশকারার হিরিক পড়েছে। আওয়ামী ঘেঁষা ব্যাক্তিরা যদি ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক পদ পায় তাহলে ত্যাগীদের মূল্যায়ন কোথায়? খুলনার বটিয়াঘাটা উপজেলার ৬নং বালিয়াডাঙ্গা ইউনিয়নের কামাল হোসেন মোল্লা। বিগত ১৭ বছর যিনি ছিলেন ঐ একই এলাকার আওয়ামী লীগ সভাপতির ঘনিষ্ঠজন। তাহলে ত্যাগীদের মূল্যায়ন কোথায়? তার ছেলেও নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের কর্মী বলে জানা যায়।
এ ব্যাপারে কামাল মোল্লা জানান, তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগটি সম্পূর্ণ মিথ্যা এবং রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত।
অপরদিকে, বিএনপির ত্যাগী নেতারা বলছেন আমরা দীর্ঘদিন রাজপথে রাজনীতি করে পদ পদবী পেলাম না অথচ অনুপ্রবেশকারীরাই এখন দলের শীর্ষ পর্যায় আছে। তারা এ ব্যাপারে থানা, জেলা ও কেন্দ্রীয় বিএনপির হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, রূপান্তর প্রতিদিন এর দায়ভার নেবে না।