জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি জানিয়েছে, উত্তর গাজায় ত্রাণবহর প্রবেশ করতে দিচ্ছে না ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী। সংস্থাটি জানিয়েছে, দুর্ভিক্ষ এড়াতে গাজার উত্তরে ত্রাণবহরের প্রবেশাধিকার দিতে হবে।
হামাস জানায়, যুদ্ধবিরতির আলোচনা চলছে। কিন্তু ‘বল এখন ইসরায়েলের কোর্টে’। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্র বলছে, যুদ্ধবিরতিতে যেসব বাধা আসছে তা অপ্রতিরোধ্য নয়।
এদিকে দক্ষিণ লেবাননের হৌলা গ্রামে ইসরায়েলি বাহিনীর বোমা হামলায় এক হিজবুল্লাহ সদস্য, তার স্ত্রী এবং তাদের সন্তান নিহত হয়েছে। গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের সীমান্তে প্রবেশ করে আকস্মিক হামলা চালায় ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। এদিন প্রায় ১২০০ মানুষ নিহত হয়। এরপরেই গাজায় পাল্টা আক্রমণ শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী। গাজার বিভিন্ন স্থানে ইসরায়েলি বাহিনীর তাণ্ডবে কমপক্ষে ৩০ হাজার ৬৩১ জন ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছে। এছাড়া আহত হয়েছে আরও ৭১ হাজার ৪৩ জন।
গাজায় যুদ্ধবিরতির বিষয়টি এখনো স্পষ্ট নয়। ফলে ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে লড়াই অব্যাহত রয়েছে। ইসরায়েলের হামলায় প্রতিদিনই প্রাণ হারাচ্ছেন বেসামরিক নাগরিকরা। তাদের মধ্যে অধিকাংশই নারী ও শিশু।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, সেখানে ইসরায়েলের হামলায় নতুন করে আরও অন্তত ৯৭ ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও ১২৩ জন।
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, রূপান্তর প্রতিদিন এর দায়ভার নেবে না।