একুশ মানে মাথা নত না করা। একুশ মানে বুক ফুলিয়ে মায়ের ভাষা কথা বলা। একুশ মানে জীবনের সফলতা অর্জন করা। একুশ আমাদের অহংকার। জাতীয় জীবনে একুশের তাৎপর্য উপলব্ধি অর্জন কাজ করতে হবে।
শুক্রবার বিকেল ৫টায় যশোর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে বিদ্রোহী সাহিত্য পরিষদ (বিএসপি) যশোর আয়োজিত একুশের কবিতা পাঠ ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বক্তারা এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা আমিরুল ইসলাম রন্টু।
অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যশোর ইন্সটিটিউটের সাধারণ সম্পাদক ডা. আবুল কালাম আজাদ লিটু, সম্মিলিত সাংষ্কৃতিক জোটের সাবেক সভাপতি, একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি হারুন অর রশিদ, যশোর সরকারি সিটি কলেজের সহযোগী অধ্যাপক. বাচিক শিল্পী ড. সবুজ শামীম আহসান, যশোর শিল্পকলা একাডেমির সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. মাহমুদুল হাসান বুলু, যশোর শিক্ষাবোর্ডের সাবেক উপ-পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আব্দুল খালেক, মুক্তেশে^রী সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক পরিষদের সভাপতি ডা. মোকাররম হোসেন, কবি নাঈম নাজমুল।
সংগঠনের সহ-সভাপতি আমির হোসেন মিলনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন, বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ প্রফসর ড. মো. মুস্তাফিজুর রহমান। সংবর্ধিত গুণীজনের জীবনী পাঠ করেন কবি নূর জাহান আরা নীতি।
ভাষা আন্দোলনে বিশেষ অবদান রাখায় অনুষ্ঠানে বীর মুক্তিযোদ্ধা আমিরুল ইসলাম রন্টুকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়।
বিএসপি সাধারণ সম্পাদক গোলাম মোস্তফা মুন্না’র পরিচালনায় শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন, কবি কাজী নূর, রাজ পথিক, সঞ্জয় নন্দী, সাবেক সভাপতি এডিএম রতন, সুরাইয়া শরীফ, ডা. আহাদ আলী, অ্যাড. মাহমুদা খানম, রাশিদা আখতার লিলি, শাহরিয়ার সোহেল, খাদিজা ইতু, এম এ কাসেম অমিয়, বাবুল তরফদার, শরিফুল আলম প্রমুখ।
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, রূপান্তর প্রতিদিন এর দায়ভার নেবে না।