যশোরের দানবীর হাজী মুহাম্মদ মহসিন স্কুলের সুবর্ণজয়ন্তী উৎসবে
যশোর-৩ আসনের সংসদ সদস্য, ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণলায়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি কাজী নাবিল আহমেদ বলেছেন, ‘তরুন সমাজের উন্নয়নে আধুনিক প্রযুক্তি শিক্ষার বিকল্প নেই। শিক্ষার গুরুত্ব সবার আগে। ডিজিটাল ও প্রযুক্তিগত শিক্ষায় দক্ষতা বৃদ্ধি করতে পারলে দেশ অটো এগিয়ে যাবে। দক্ষ ও কর্মক্ষম জনশক্তি তৈরি হবে। শিল্প, কৃষির পাশাপাশি প্রযুক্তিগত শিক্ষায় বিপ্লব ঘটাতে হবে। সেইজন্য ছাত্রছাত্রীদের কমলতি বয়স থেকেই আইটিতে পারদর্শি হতে হবে’। গতকাল শুক্রবার যশোরের দানবীর হাজী মুহাম্মদ মহসিন স্কুলের ৫০ বছর পূর্তিতে সুবর্ণজয়ন্তী উৎসবে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি শেখ সালাউদ্দিন টিপুর সভাপতিত্বে ও শেখ অপুর সঞ্চলনায় কাজী নাবিল আহমেদ বলেন, ‘২০০৯ সালে শেখ হাসিনা রাষ্ট্রক্ষমতায় আসার পর বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশে ও ডিজিটাল দেশে রুপান্তর করেছেন। শিক্ষা, স্বাস্থ, বয়স্কভাতা, বিধবা ভাতা, শিশুমৃত্যুহার রোধসহ অর্থনীতির সকল সূচকে দেশকে এগিয়ে নিয়েছেন। সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী শক্ত করেছেন। দেশব্যাপী উন্নয়নের জোয়ার সৃষ্টি করেছেন। শেখ হাসিনা সত্যিকার অর্থে দেশকে ভালবাসেন সেইজন্য শেখ হাসিনার পক্ষে এতো উন্নয়ন করা সম্ভব হয়েছে। তিনি প্রান্তিক মানুষের দুঃখ, কষ্ট বোঝেন তাই মানুষ সহজেই প্রান্তিক পর্যায়ে সেবা পাচ্ছে’।
এ সময় বক্তব্য রাখেন, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম আফজাল হোসেন, মণিরামপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নাজমা খানম, যশোর জেলা শ্রমিকলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও জেলা পরিষদের সদস্য জবেদ আলী, জেলা আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার সম্পাদক লুৎফুল কবির বিজু, জেলা যুবলীগের শিক্ষা ও পাঠাগার সম্পাদক শেখ আলাউদ্দিন মুকুল, রামনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাহমুদ হাসান লাইফ, সাবেক শিক্ষার্থী সরকারি মহিলা কলেজের বাংলা বিভাগের সহযোগি অধ্যাপক মোফাজ্জেল হোসেন, সাবেক শিক্ষার্থী মাহবুব হাসান ও সাহেব আলী রাজু।
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, রূপান্তর প্রতিদিন এর দায়ভার নেবে না।