ঝিনাইদহে বিপুল সংখ্যায় সেনা বিজিবি র্যাব পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। মাঠে থাকছেন ২৪ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট। খুলনা বিভাগের ১০ জেলার মধ্যে সব চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ( ঝুকিপুর্ণ) জেলা হিসাবে ঝিনাইদহের -২ (হরিণাকুন্ডু- সদর উপজেলা) ও ঝিনাইদহ-১ (শৈলকুপা উপজেলা) আসন চিহ্নিত করা হয়েছে।
জেলার চারটি আসনে ৫৮৫টি ভোট কেন্দ্রের মধ্যে ৩৯৩ টি ঝুকিঁপূর্ণ ( গুরুত্বপূর্ণ)। বাকি ১৯৩ টি কম ঝুকিঁ( সাধারণ) হিসাবে চিহ্নত করা হয়েছে।
ঝিনাইদহ-১ শৈলকুপা আসনে ১১৭টি কেন্দ্রের মধ্যে ৬৫ টি ঝুকিঁ পূর্ণ। ঝিনাইদহ-২ (ঝিনাইদহ সদর ও হরিণাকুন্ডু) ১৮৫টি ভোট কেন্দ্রের মধ্যে সদর উপজেলায় ১৪৪ এবং হরিণাকুন্ডুতে ৪৪ টি ঝুকিঁপূর্ণ। ঝিনাইদহ-৩ (মহেশপুর-কোটচাঁদপুর) আসনে ১৬৬ টি ভোট কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। এর মধ্যে মহেশপুর উপজেলায় ৬৫ ও কোটচাঁদপুরে ৩৭ টি কেন্দ্র ঝুকিপূর্ণ। ঝিনাইদহ-৪ ( সদর আংশিক ও কালীগঞ্জ উপজেলা) মোট ভোট কেন্দ্র ১১৭ টি। এর মধ্যে ৬৮ টি কেন্দ্র ঝুকিঁপূর্ণ হিসাবে চিহ্নত করেছে পুলিশের বিশেষ শাখা।
ভোট শান্তিপূর্ণ করতে ১৫ সেকশন সেনা বাহিনী ( ৩২০জন) ৯ প্লাটুন বিজিবি ( ২০০ জন) র্যাবের ৬টি টীম (৪৮ জন) ব্যাটেলিয়ান আনসার ৮ সেকশন ( ৬৪ জন) এবং ১৬০৪ জন পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। থাকছে ৭৫টি মোবাইল টীম।
এদিকে ভোট কেন্দ্রে গুলোতে ভোটার উপস্থিত নিশ্চিত করতে রির্টানিং কর্মকর্তার পক্ষ থেকে মাইক যোগে প্রচার প্রচারণা চালানো হয়েছে।
প্রকাশ্যে প্রার্থীদের প্রচার প্রচারণা বন্ধ হয়ে গেছে। নিরব নিথর পরিবেশ বিরাজ করছে। কোন হৈচৈ নেই। ইতোমধ্যে নির্বাচনি সরঞ্জাম পৌছিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার উপজেলা পর্যায়ে পৌছানো হয়েছে। আগামী শনিবার ব্যালট বক্স সহ অনান্য সরঞ্জাম কেন্ত্রে কেন্দ্রে পাঠানো হবে। ভোটের দিন বিশেষ ব্যবস্থায় কেন্দ্র গুলোতে পৌছানো হবে ব্যালট। খবর নিশ্চিত করেছেন সিনিয়র জেলা নির্বাচান অফিসার রোকুনুজ্জামান।
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, রূপান্তর প্রতিদিন এর দায়ভার নেবে না।