তিনি বলেন, “সরকারি-বেসরকারি সব মেডিকেল কলেজ যাতে সঠিক সময়ে সঠিক সংখ্যক ছাত্র পায়, কোনো আসন যাতে খালি না থাকে, সে বিষয়টি আলোচনা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে তারা নীতিগতভাবে একমত হয়েছেন। “বেসরকারি সব মেডিকেল কলেজ ভর্তির জন্য উন্মুক্ত রাখা হয়েছে। অর্থাৎ ছাত্ররা সবগুলো কলেজে একবারে চয়েজ দিতে পারবে। সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোয় একই নিয়ম রয়েছে।”

স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব জাহাঙ্গীর আলম, স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব আজিজুর রহমান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক এ.বি.এম খুরশীদ আলম, স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক টিটু মিঞা, বেসরকারি মেডিকেল কলেজ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এম.এ. মুবিন খান সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।