‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মানে যশোর-২ (চৌগাছা-ঝিকরগাছা) আসনে দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশা
আওয়ামী লীগ দলীয় প্রধান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মানের লক্ষ্য বাস্তবায়নে কাজ করছেন যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি, আওয়ামী কর আইনজীবী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের আইনজীবী এ.বি.এম আহসানুল হক আহসান।
দলীয় সিদ্ধান্ত পেলেই সংসদীয়-৮৬, যশোর-২ (চৌগাছা-ঝিকরগাছা) আসনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকে নিয়ে নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করবেন প্রত্যাশা প্রকাশ করেছেন তিনি। কেন তিনি এমন প্রত্যাশা করছেন এ ব্যাপারে তথ্য উপাত্ত নিয়ে সরেজমিন ও প্রবীন রাজনীতিবিদগণ মাধ্যমে জানা যায়, বর্তমান আওয়ামী লীগ দলীয় সিদ্ধান্ত প্রেক্ষাপট বিবেচনায় অ্যাড. এ.বি.এম আহসানুল হক আহসান সৎ, পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ হিসেবে সুখ্যাতি রয়েছে।
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে যশোর জেলার সংসদীয় ৬টি আসনের মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ স্বাধীনতার স্মৃতিবিজড়িত যশোর-২ (চৌগাছা-ঝিকরগাছা) আসনটি।
আসনটি জেলার চৌগাছা উপজেলার ১১টি ও ঝিকরগাছার ১১টি ইউনিয়ন এবং ২টি পৌরসভা নিয়ে গঠিত। গত ১১টি নির্বাচনে এখানে আওয়ামী লীগ ছয় বার, বিএনপি ও জামায়াত দু’বার করে এবং জাতীয় পার্টির প্রার্থী একবার বিজয়ী হয়েছেন।
এদিকে, আওয়ামী লীগের ঘাঁটি হিসেবেও পরিচিত আসনটিতে গত ১১টি নির্বাচনের তথ্য বিশ্লেষণে জানা যায়, নির্বাচিত সকল সংসদ সদস্য ঝিকরগাছা উপজেলার বাসিন্দা। এ আসনের চৌগাছা উপজেলার বাসিন্দাদের একাংশের জোরালো দাবি প্রতিবারই চৌগাছার ভোটে নির্বাচিত হয়ে এমপি হয়। নিজেদের উপজেলার কোন নেতাকে তারা সংসদ সদস্য হিসাবে পাননি। এবার তারা আন্তরিকতার সাথে নিজ উপজেলার নেতা যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি, আওয়ামী কর আইনজীবী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের আইনজীবী এ.বি.এম আহসানুল হক আহসাকে আওয়ামীলীগের দলীয় মনোনীত প্রার্থী হিসাবে পেতে চায়।
আসন্ন সংসদ নির্বাচন প্রেক্ষাপট নিয়ে নারায়ণপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক চেয়ারম্যান শাহীনুর রহমান শাহীন বলেন, স্বাধিনতা পরবর্তি সংসদীয় যশোর-২ (চৌগাছা-ঝিকরগাছা) আসনে চৌগাছা উপজেলার কোন নেতাকে দলীয় মনোনোয়ন দেয়া হয়নি। সেক্ষেত্রে বিশিষ্ট আইনজীবী এ.বি.এম আহসানুল হক আহসাকে মনোনোয়ন দিলে উপজেলাসহ সংসদীয় আসনের ভোটাররা দলমত নির্বিশেষ ৭৫-৮০% ভোট দেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কারণ, তিনি দীর্ঘ ৪৩ বছর ধরে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত আছে।
যশোর জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্য পানিসারা ইউনিয়নের ৫ বারের চেয়ারম্যান নওসের আলী বলেন, এ.বি.এম আহসানুল হক আহসান একজন সৎ মানুষ। যদি তিনি মনোনয়ন পান তবে আওয়ামী লীগের জনসমর্থন পাবেন। জয়ের মালা তার গলায় উঠবে ইনশাআল্লাহ।
ঝিকরগাছা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম মুকুল বলেন, এ.বি.এম আহসানুল হক আহসান একজন শিক্ষিত, ভদ্র মানুষ, দীর্ঘদিন আওয়ামী লীগের রাজনীতি করেন।আমি মনে করি মনোনয়ন বোর্ড যদি তাকে নৌকা প্রতীক দেন,তবে সঠিক মূল্যায়ন হবে। তিনি দূর্নীতি, মাদক,সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে কাজ করবেন বলে আমি আশা করি।
যশোর জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্য মিজানুর রহমান মৃধা বলেন, এ.বি.এম আহসানুল হক আহসান অনেক দিন ধরে রাজনীতি করে যাচ্ছে তার মতো পরিছন্ন রাজনৈতিক ব্যাক্তির দলের স্বার্থে প্রয়োজন। নেত্রী তাকে মূল্যায়ন করলে সাধুবাদ জানাই। তবে নেত্রী যাকে মনোনয়ন দিবেন আমরা তার পক্ষে কাজ করবো।
বিগত ২৮ বছর যাবৎ আইন পেশায় নিয়োজিত আইনজীবী এ.বি.এম আহসানুল হক আহসান বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের হাইকোর্ট ডিভিশন, ঢাকা বার এ্যাসোসিয়েশন ও ঢাকা ট্যাকসেস বার এ্যাসোসিয়েশনের সদস্য হিসাবে ব্যাংক, রাজস্ব আইন ও কোম্পানী আইনসহ সকল আইন সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আইনজীবী হিসাবে নিয়োজিত আছেন।
তার জীবন বৃত্তান্ত থেকে জানা যায় আহসান ছাত্র জীবনে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ হাবিবুর রহমান হল শাখার ছাত্রলীগের একজন একনিষ্ঠ সদস্য হিসাবে ১৯৯০ সালের গনতান্ত্রিক আন্দোলনে সক্রিয় অংশ গ্রহণ করেন।
১৯৮৬, ১৯৯১, ১৯৯৬, ২০০১, ২০০৮, ২০১৪ এবং ২০১৮ এ অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনকালীন সময়ে যশোর-২ এর নৌকা মার্কা দলীয় প্রার্থীদের সাথে ভোটের মাঠে নিবেদিত কর্মী হিসাবে দলের পক্ষে কাজ করেছেন আইনজীবী আহসান। এছাড়াও তিনি বিগত চার দলীয় ঐক্য জোট সরকারসহ এক এগার পরবর্তী সময়ে দলীয় সভানেত্রী ও দলীয় নেতা কর্মীদের পক্ষে কোর্ট অঙ্গনে একজন নিবেদিত আইনজীবী হিসাবে নেতৃত্ব প্রদান করেন। এক এগার সরকার পরিচালনা কালীন সময়ে দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র মূলক আনীত বিভিন্ন ধরনের মামলার বিষয়ে আইনজীবী হিসাবে সিনিয়র
আইনজীবীদেরকে সহায়তা প্রদান করেছেন। সভানেত্রীর মামলা সংক্রান্ত বিষয়ে তত উপাত্ত এক এগার সময়ে সংগ্রহ ও সহায়তা করেছেন।
আইনজীবী এ.বি.এম আহসানুল হক আহসান উপজেলার নারায়নপুর গ্রামের মরহুম হেলাল উদ্দীন আহম্মেদ ও মাতা মরহুমা আম্বিয়া বেগম বেগমের ৬ সন্তানের মধ্যে ৩য় সন্তান।
তার বাবা মরহুম হেলাল উদ্দীন আহম্মেদ দীর্ঘজীবনে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের আমৃত্যু থানা পর্যায়ে নেতৃত্ব প্রদান করেছেন। ১৭ই ডিসেম্বর ১৯৭০ সালে প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে জাতীয় আসন-৮১ (যশোর-৪) এবং ৭ই মার্চ ১৯৭৩ সালে ১ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে উক্ত আসনের বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের দলী মো. মঈনুদ্দীন মিয়াজীর পক্ষে এলাকার দলীয় নেতাকর্মীদের সুসংগঠিত করে বিজয়ের লক্ষে কাজ করেছিলেন।
বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের হাইকোর্ট ডিভিশন, ঢাকা বার এ্যাসোসিয়েশন এবং ঢাকা ট্যাকসেস বার এ্যাসোসিয়েশনের সদস্য হিসাবে আইন পেশায় নিয়োজিত রয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের নির্দেশক্রমে নিয়োগপ্রাপ্ত হইয়া গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের অর্থ মন্ত্রনালয়ের অধীনস্থ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত প্রতিষ্ঠান সৌদি-বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল এন্ড এগ্রিকালচারাল ইনডোমেন্ট কোম্পানী লিঃ (সাবিনকো)-এর পরিচালনা পর্ষদের পরিচালক হিসাবে ০৮.০৩.২০১০ তারিখ থেকে ০৭.০৩.২০১৩ ইং তারিখ পর্যন্ত দায়িত্বে¡ থাকাকালীন সময়ে অত্যন্ত সুনামের সাথে কাজ করেছেন বলে জানা গেছে।
তিনি আওয়ামীলীগের একজন সক্রিয় সদস্য হিসাবে যশোর-২ নির্বাচনী এলাকা চৌগাছা-ঝিকরগাছা উপজেলা অধীনস্থ এলাকার সর্বস্তরের নেতা কর্মীদের নিকট সকলপ্রকার কল্যাণময় কর্মকান্ডে প্রত্যক্ষ অংশগ্রহন ও সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে নেতৃত্ব প্রদান অব্যাহত রেখেছেন।
সূত্রে জানা যায়, এ,বি,এম আহসানুল হক আহসান তার প্রয়াত ছেলের নামে চৌগাছায় রাগীব আহসান নিহাল আইডিয়াল স্কুল নামে একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান করেন। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি কলেজ পর্যায়ে অনুমোদন পেয়েছে। তাছাড়া রাগীব আহসান নিহাল ফাউন্ডেশন সরকারিভাবে অনুমোদন পেয়েছে। ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে গরীব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে উপবৃত্তির ব্যাবস্থা করা হবে।ফাউন্ডেশন পক্ষে একটি হাসপাতাল নির্মাণের জন্য জমি ক্রয় করা হয়েছে, যেখানে গরীব ও সাধারণ মানুষ সহজে স্বল্প খরচে চিকিৎসা নিতে পারবে। ১৯৯৫ সালে নারায়ণপুর গ্রামে বিদ্যুৎ লাইন স্থাপন,সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভবন ২য় তলা করণ,নতুন ভবন নির্মাণ ,ইউনিয়ন ভূমি অফিস ,নারায়ণপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৪তলা বিশিষ্ট নতুন ভবন, নারায়ণপুর গ্রামের বুকচিরে পাকা রাস্তা, কপোতক্ষ নদের উপর নারায়ণপুর ব্রীজ নির্মাণে তার অগ্রণী ভূমিকা রয়েছে।
আইনজীবী আহসান যশোর জেলার চৌগাছা পৌরসভাধীন ঐতিহ্যবাহী ‘চৌগাছা মৃধাপাড়া মহিলা কলেজের প্রায় গত ১২ বছর যাবত সভাপতি হিসাবে নিয়োজিত থেকে বর্তমান সময়ে ৬ টি বিষয়ে অনার্স চালু করনসহ একাধিক বড় বিল্ডিং নির্মাণ এবং নারী শিক্ষার উন্নয়ন কর্মকান্ডে অবদান অব্যাহত রেখে চলেছেন।
এই নেতা যশোর জেলা আওয়ামী লীগ কমিটির আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সদ্য সাবেক কার্যকরী সদস্য ছিলেন। চৌগাছা উপজেলা শাখা আওয়ামী লীগের সাবেক তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক, বঙ্গবন্ধু আইনজীবী পরিষদ, ঢাকা ট্যাক্সেস বার এ্যাসোসিয়েশন শাখার সাবেক সাধারন সম্পাদক পদে সুনামের সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন।
প্রধানমন্ত্রী নির্দেশ মতে স্থানীয় অসহায়, দুঃস্থ, শ্রমজীবী, আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা কর্মীদেরকে নিজস্ব অর্থায়নে আর্থিক সহায়তা প্রদান, ধর্মীয় ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সহায়তা, বস্ত্র, বৃক্ষ ও কৃষি সামগ্রী বিতরণ, মাদকের বিরুদ্ধে জিরোটলারেন্স ঘোষণা করে যুব সমাজের মাঝে ক্রীড়া সামগ্রীর বিতরণ, মহামারী করনাকালীন সময়ে এলাকার অসহায় মানুষের মাঝে বিতরণ করেছেন নগদ অর্থ, খাদ্য সামগ্রী ঔষধসহ প্রয়োজনীয় উপকরণ। আর এভাবে তিনি ধীরে ধীরে জায়গা করে নিয়েছেন চৌগাছা-ঝিকরগাছা বাসীর মনে। হয়েছেন তাদের আপনজন। সৎ, পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ হিসেবে খ্যাতিও রয়েছে তার। আর এসব বিষয়াদি বিবেচনায় এলাকাবাসী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ আসন থেকে আইনজীবী এ.বি.এম. আহসানুল হক আহসান আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশা করেন।
এ ব্যাপারে আইনজীবী এ.বি.এম. আহসানুল হক আহসান বলেন, আমি ৪৩ বছর ধরে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত আছি। উন্নয়নের কারিগর সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নয়নশীল বাংলাদেশ গড়ার যে ঘোষণা করেছেন, সেই ঘোষণার সাথে আমি অংশীদার হতে চাই। আমি ঝিকরগাছা চৌগাছার মানুষের সেবা করার জন্য নৌকা মার্কার প্রত্যাশা করছি। আশাকরি জননেত্রী আমার প্রতি সহানুভুতিশীল হবেন।
একজন রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে জননেত্রী শেখ হাসিনা আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের যে স্লোগান ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ ঘোষণা করেছেন সেই লক্ষ্যকে বাস্তবায়ন করতে চেষ্টা করে যাচ্ছি। চৌগাছা-ঝিকরগাছা উপজেলার আওয়ামী প্রাণ মানুষগুলো যদি মনে করেন আমাকে তারা তাদের জনপ্রতিনিধি হিসেবে পেতে চাই, আমি তাদের সেই চাওয়ার প্রতি সম্মান জানিয়ে বলতে চাই, জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। যেটি সম্পূর্ণভাবে আমাদের প্রানপ্রিয় নেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা’র সিদ্ধান্ত। তিনি যদি আমাকে তাঁর ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মানের হাত হিসেবে কাজ করাতে চান এবং এখন যেমন আগামীতেও তেমনভাবে কাজ করার পর যদি নেত্রী মনোনয়ন দেন তাহলে অবশ্যই আমি চেষ্টা করবো নেত্রীর সেই সিদ্ধান্তের সম্মান জানানোর।
সর্বোপরি, ১৯৭১ সালের পর থেকে স্বাধীনতার স্মৃতি বিজড়িত যশোরের চৌগাছা-ঝিকরগাছা অতি মর্যাদাকর একটি আসন। এই আসনটি ধরে রাখতে সকল দলের শীর্ষ পর্যায়ে গভীর পর্যবেক্ষণ ও চুলচেরা বিশ্লেষণসহ হিসাব-নিকাশ করতে হবে দলীয় প্রধানদের বলে দাবী স্থানীয় প্রবীণ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও সুশীল সমাজের।
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, রূপান্তর প্রতিদিন এর দায়ভার নেবে না।